রহস্যময় গুহা খাগড়াছড়ির আলুটিলা।
খাগড়াছড়ি শহর থেকে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে রয়েছে মাটিরাঙ্গা উপজলা। সেখানকার আলুটিলা খাগড়াছড়ির একটি নামকরা পর্যটন কেন্দ্র। খাগড়াছড়িতে বেড়াতে আসা সবাই অন্তত একবার চেষ্টা করে আলুটিলাতে যেতে। খাগড়াছড়ি জেলার সবচেয়ে উঁচু পর্বতের নাম আলুটিলা। আলুটিলার আগের নাম ছিল আড়বাড়ি পর্বত। এই পর্বতের সীমানা বিশাল। উত্তরে মাহজনপাড়া, দক্ষিণে
বিভাগ সমূহ:
খাগড়াছড়ি জেলা,
গুহা,
চট্টগ্রাম বিভাগ
সুবিশাল দীঘি গঙ্গাসাগর।
গঙ্গাসাগর
দিঘী ব্রাহ্মণবাড়িয়া
জেলার
আখাউড়ায়
অবস্থিত।প্রায়
পনেরশ
বছর
আগের
ঘটনা। ভারতের
ত্রিপুরা
রাজ্যের
রাজা
বীর
বিক্রম
ঈশ্বরচন্দ্র
মানিক্য
বাহাদুর
তৎকালীন
সময়ে
কর
আদায়
করতে
আসতেন
কুমিল্লায়। তখন এ অঞ্চলে
পানীয়
জলের
সুব্যবস্থা
ছিল
না। এলাকার
চারদিকের
শুষ্ক
পরিবেশ
দেখে
রাজা
চিন্তিত
হন। আশে পাশে কোন দীঘি নেই। তখন তিনি দীঘি খনন করার কথা ভাবলেন। যেমন ভাবনা
তেমন
বিভাগ সমূহ:
চট্টগ্রাম বিভাগ,
দিঘী,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
সাগরকন্যা কুয়াকাটা।
বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলে সাগরকন্যাক্ষ্যাত মনোরম একটি ভ্রমণ স্বর্গ কুয়াকাটা। পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার অন্তর্গত লতাচাপালী ইউনিয়নে অসাধারণ এ সমুদ্র সৈকতটির অবস্থান। কুয়াকাটার ঠিক পূর্বেই রয়েছে গঙ্গামতির বা গজমোতির সংরক্ষিত বনাঞ্চল, পশ্চিমে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল উত্তরে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় মাছের বাণিজ্য কেন্দ্র আলীপুর। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন সৈকত বলা যায়। ভৌগলিক অবস্থানের কারণে এ জায়গা থেকেই সূর্যোদয় এবং সূর্যাচ্চের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। তবে সেটা সৈকতের দুই প্রান্ত থেকে।
ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে আর সূর্যাচ্চ দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। এ সৈকতের দৈর্র্ঘ্য প্রায় আঠারো কিলোমিটার আর প্রস্থে প্রায় তিন কিলোমিটার। পুরো সৈকত ঘেঁষেই রয়েছে নারিকেল বাগান। সমুদ্র সৈকতের পূর্ব প্রান্তে রয়েছে গঙ্গামতির খাল। এর পরেই গঙ্গামতির সংরক্ষিত বণাঞ্চল। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের একেবারে পশ্চিম পাশে আছে জেলে পল্লী। মাছের শুটকি তৈরির বিশাল একটি এলাকাও আছে এখানে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)