বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় যে সুদর্শন বাঘ দেখা যায় তা পৃখিবীব্যাপী রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার নামে পরিচিত।
রয়েল বেঙ্গল টাইগার প্যানথেরাগোত্রের অন্তর্ভুক্ত একটিস্থন্যপায়ী প্রানী। বাঘ বিড়ালপ্রজাতির প্রানী। চার প্রকারবিড়াল প্রজাতির মধ্যে বাঘএকটি। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেহে বাদামী বা হলুদ রঙের উপরে খয়েরি অথবা লালচে ডোরাকাটা দাগ থাকে। পেটটি হচ্ছে সাদা, এবং লেজ কালো কালো আংটিযুক্ত সাদা।
স্ত্রী বাঘ লম্বায় ২৪০ থেকে ২৬৫ সেমি হয়ে থাকে এবং পুরুষ বাঘ লেজসহ ২৭০ থেকে ৩১০ সেমি হয়ে থাকে । বাঘের লেজ ৮৫-১১০ সেমি এবং ঘাড়ের উচ্চতা ৯০ থেকে ১১০ সেমি হয়ে থাকে।
বর্তমানে বিভিন্ন বাঘ জাতির ওজনের উপর পরীক্ষা করে দেখা যাচ্ছে যে গড়ে বেঙ্গল টাইগারেরা সাইবেরিয়ান বাঘের চেয়ে বড়। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের শেষ আশ্রয়স্থল এখন বাংলাদেশে একমাত্র সুন্দরবনই । ২০০৪ সালের বাঘ শুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রায় ৪৫০টি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের ধারণা এর সংখ্যা ২০০-২৫০টির মতো।কয়েক দশক আগেও বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের বিচরণ ছিলো। পঞ্চাশের দশকেও বর্তমান মধুপুর এবং ঢাকার গাজীপুর এলাকায় এই বাঘ দেখা যেতো; মধুপুরে সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৬২ এবং গাজীপুরে ১৯৬৬খ্রিষ্টাব্দে। একটি বেঙ্গল টাইগারের গর্জন ৩ কিলোমিটার পর্যন্ত দুরে শোনা যায়।রয়েল বেঙ্গল টাইগার প্যানথেরাগোত্রের অন্তর্ভুক্ত একটিস্থন্যপায়ী প্রানী। বাঘ বিড়ালপ্রজাতির প্রানী। চার প্রকারবিড়াল প্রজাতির মধ্যে বাঘএকটি। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেহে বাদামী বা হলুদ রঙের উপরে খয়েরি অথবা লালচে ডোরাকাটা দাগ থাকে। পেটটি হচ্ছে সাদা, এবং লেজ কালো কালো আংটিযুক্ত সাদা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন